জানা গেছে, আহতদের চিকিৎসা দেয়ার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহত নাসির ওই গ্রামের মৃত মইজ উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরামপুর গ্রামের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান হারুন মিয়ার সঙ্গে একই গ্রামের ব্যবসায়ী সাচ্চু মিয়ার বিরোধ চলে আসছিল।
এর জেরেই আজ সকাল ৬টার দিকে উভয়পক্ষের লোকজন দেশিয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। থেমে থেমে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলা এ সংঘর্ষে সাচ্চু মিয়ার সমর্থক নাসির উদ্দিন নিহত হন এবং আহত হন অন্তত ৫০ জন।
আরও পড়ুন:
এছাড়া সংঘর্ষ চলাকালে উভয়পক্ষের বেশ কয়েকটি বাড়িতে আগুন দেয়া হয় বলেও জানান স্থানীয়রা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরবর্তীতে ফের সংঘর্ষ এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।





