আগামী দু'দিনের মধ্যে এই অর্থ বাংলাদেশের রিজার্ভে যুক্ত হবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্সটেন্ডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিয়টি ও রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইরেবেলিটি ফ্যাসিলিয়টির অধীনে এই অর্থ ছাড় দেয় সংস্থাটি।
এর আগে গত ২৪ এপ্রিল থেকে ৮ মে পর্যন্ত সফর করে আইএমএফ এর প্রতিনিধি দল। সফর শেষে ঋণের তৃতীয় কিস্তি ছাড়ে শর্ত বাস্তবায়ন ও অর্থনীতি সংস্কারের বিষয়ে অগ্রগতি পর্যালোচনা শেষে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে তারা।
তবে তার আগে রিজার্ভ ছাড়াও রাজস্ব আদায়, পুঁজিবাজার শক্তিশালী করা, ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সুশাসন নিশ্চিত ও ভর্তুকি নীতি সংস্কারসহ নানা বিষয়ের শর্ত পূরণ করতে হবে বাংলাদেশকে।
এছাড়াও পূর্বে দু'টি কিস্তিতে ১১৬ কোটি ডলার ছাড় দেয় আইএমএফ।