তিন কারণে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে বলে মনে করছে আইএমএফ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও বন্যার কারণে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়েছে কিন্তু আশার বিষয় হলো আইএমএফ মনে করে আগামী বছরের শেষ নাগাদ অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে। তৃতীয় রিভিউ মিশনের সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানিয়েছেন আইএমএফের মিশন প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিয়ো।
অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার ঋণের ইতিবাচক ইঙ্গিত আইএমএফের
৪৭০ কোটির সাথে অতিরিক্ত ১০০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার বিষয় ইতিবাচক ইঙ্গিত দিয়েছে দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ (বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর) শেষ দিনের বৈঠক শেষে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত ঋণ ও তহবিল দেয়ার বিষয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।
আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ২৯০ কোটি ডলার ছাড় পেল শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কার জন্য ২৯০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্যাকেজের তৃতীয় কিস্তি অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। এর মাধ্যমে দেশটি আরও ৩০ কোটি ৩০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ পেতে যাচ্ছে। তবে দক্ষিণ এশিয়ার লঙ্কান অর্থনীতি দুর্বল রয়ে গেছে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটি।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণ বেড়েছে ২ লাখ কোটি ডলার
এক বছরেরও কম সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ঋণ বেড়েছে ২ লাখ কোটি ডলার। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দেশটির জাতীয় ঋণ ছাড়িয়েছে ৩৬ লাখ কোটি ডলার।
তৃতীয় প্রান্তিকে সৌদির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ২.৮ শতাংশ
চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে সৌদি আরবের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২ দশমিক ৮ শতাংশ। সম্প্রতি জেনারেল অথরিটি ফর স্ট্যাটিস্টিকস (জিএএসটিএটি বা গ্যাসট্যাট) এ পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে। যেখানে দেশটির জ্বালানি তেল বহির্ভূত খাতে শক্তিশালী সম্প্রসারণের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
বিকল্প লেনদেন ব্যবস্থা চালুর প্রস্তাব ভ্লাদিমির পুতিনের
ব্যবহারযোগ্য মুদ্রা চালুতে অনেক পিছিয়ে ব্রিকস
যুক্তরাষ্ট্র যেন ডলারকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে না পারে, সে লক্ষ্যে ব্রিকস সদস্য দেশগুলোর জন্য বিকল্প লেনদেন ব্যবস্থা চালুর প্রস্তাব দিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। একে সদস্য দেশগুলো স্বাগত জানালেও ভারত, ব্রাজিলের মতো দেশগুলো ডলার বাদ দিয়ে চীন কিংবা পশ্চিমবিরোধী কোন লেনদেন ব্যবস্থায় যেতে চাইছে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, ডলারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহারযোগ্য মুদ্রা ব্যবস্থা চালু থেকে এখনও অনেক পিছিয়ে ব্রিকস।
ডিসেম্বরে আইএমএফের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ে ইতিবাচক সাড়া
৪৭০ কোটি ডলার ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। আজ (সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের সাথে বৈঠক করে সংস্থাটি। সবশেষ বৈঠকে আগামী ডিসেম্বরে চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার কথা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
অর্থনৈতিক সংস্কারে বিলিয়ন ডলার ঋণ, রয়েছে নানা শর্ত
নীতি সহায়তা হিসেবে বাংলাদেশকে ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। এছাড়া আইএমএফের ঋণের চতুর্থ কিস্তির অর্থ নির্বিঘ্নে পাওয়ার পাশাপাশি সংস্থাটি থেকে অতিরিক্ত ৩ বিলিয়ন ডলার পেতে জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ। এ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সকাল থেকে দফায় দফায় বৈঠক করেছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল।
পাকিস্তানকে ৭০০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার অনুমোদন আইএমএফের
অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত পাকিস্তানকে ৭০০ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তার অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
'আইএমএফ ইচ্ছাকৃতভাবে পাকিস্তানকে দেউলিয়াত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে'
ঋণের জালে ফেঁসে রীতিমতো নাস্তানাবুদ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত হয়েছে পাকিস্তান। এমন পরিস্থিতিতে আইএমএফের সঙ্গে হওয়া ৭০০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তির অর্থ এখনও ছাড় না পেয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করে বসলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ও বতর্মান উপ-প্রধানমন্ত্রী ইসহাক দার। ভূ-রাজনীতিকে দায়ী করা ছাড়াও, আইএমএফ ইচ্ছাকৃতভাবে পাকিস্তানকে দেউলিয়াত্বের দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। যদিও, অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আইএমএফের প্রধান দু'টি শর্ত পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় বিপাকে পড়েছে ইসলামাবাদ।
বাংলাদেশকে বকেয়া ৮০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধের অনুরোধ ভারতের
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বকেয়া ৮০০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধের অনুরোধ জানিয়েছে ভারতের আদানি গ্রুপ। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভারতের আর্থিক ও ব্যবসা বিষয়ক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। তবে, বকেয়া থাকার পরও বাংলাদেশকে গড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি।
১৪৪ ধারা উপেক্ষা করেই বিক্ষোভে পাকিস্তানের কয়েক হাজার মানুষ
উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও কর প্রত্যাহারের দাবি
উচ্চ মূল্যস্ফীতির জেরে ও বিদ্যুৎ বিল থেকে কর প্রত্যাহারের দাবিতে গতকাল (শুক্রবার, ২৬ জুলাই) থেকে পাকিস্তানে আন্দোলন শুরু হয় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দেশটির সরকার ১৪৪ ধারা জারি করে। কিন্তু তা উপেক্ষা করেই দেশটির সড়কে অবস্থান করছে কয়েক হাজার মানুষ।