ইউক্রেনকে বাদ দিয়েই যুদ্ধ বন্ধে রুশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনকে বাদ দিয়েই যুদ্ধ বন্ধে রুশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ (সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি) সৌদি আরবের রিয়াদে এ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ফ্রান্সের প্যারিসে জরুরি বৈঠক করবেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা। তবে মার্কিন নিরাপত্তা বলয়ে থেকে ইউক্রেনকে কতটুকুই বা সমর্থন করতে পারবেন তারা। তাই বলা হচ্ছে দিনশেষে পাঠার বলি হতে যাচ্ছে ইউক্রেন। এমনটাই ধারণা বিশ্লেষকদের।
শান্তি আলোচনায় আসতে রাশিয়া-ইউক্রেনের সম্মতি
যুদ্ধ বন্ধ করে শান্তি আলোচনায় আসতে সম্মত হয়েছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। দুই দেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দীর্ঘ ফোনালাপে উঠে আসে যুদ্ধবিরতির বিষয়।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব নিতে মরিয়া ট্রাম্প!
যেকোনো মূল্যে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করতে চান বলেই ইসরাইলকে হাতে রাখার চেষ্টা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মধ্যপ্রাচ্যের সাথে জড়িয়ে আছে মার্কিনদের অর্থনৈতিক স্বার্থও। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, ঠিক এ কারণে একদিকে গাজা পুনর্গঠনের পরামর্শ ও অন্যদিকে ইসরাইলকে দু'হাজার পাউন্ডের বোমা পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প। বিশ্লেষকরা আরও বলছেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন ট্রাম্প, আর তাই আগামী দিনে সে উদ্দেশ্য পূরণেও ইসরাইলকে ব্যবহার করবেন তিনি।
যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত ডোনাল্ড ট্রাম্পের
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্প সরাসরি কোনো পদক্ষেপ না নিলেও, এবার সেই পথেই হাঁটছেন তিনি। শুরুতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে যুদ্ধ বন্ধের হুঁশিয়ারি, পরে ইউক্রেনকে রসদ না পাঠানোর ঘোষণা, সব মিলিয়ে যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নয়া মার্কিন প্রেসিডেন্টের। তবে এর মধ্যেও অব্যাহত রয়েছে দুই দেশের আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ।
শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরে আসার প্রত্যাশা ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননের
বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইউরোপ আমেরিকায় নতুন বছরকে বরণ করে নিলেও ভিন্ন চিত্র যুদ্ধবিধ্বস্ত তিন দেশ ফিলিস্তিন, সিরিয়া ও লেবাননে। নতুন বছরে জাঁকজমকপূর্ণ কোনো আয়োজন না থাকলেও সবার প্রত্যাশা, যুদ্ধ বন্ধের পাশাপাশি বিশ্বে ফিরবে শান্তি ও স্থিতিশীলতা।