বে-টার্মিনাল

১৩৭ বছরে চট্টগ্রাম বন্দর, আগ্রহ বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের

প্রতিষ্ঠার ১৩৭ বছরে পর্দাপণ করলো চট্টগ্রাম বন্দর। এ বছর গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের উদ্যোগকে চট্টগ্রাম বন্দরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সাফল্য হিসেবে দেখছেন ব্যবহারকারীরা। শুধু তাই নয় এবার অপার সম্ভাবনার বন্দর হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নজরও কেড়েছে এই বন্দর। এ ছাড়া আগামীর বন্দর হিসেবে পরিচিতি পাওয়া ২২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প বে টার্মিনালকে ধরা হচ্ছে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সোপান হিসেবে।

আর্থিক ও নীতিগত কারণে কারখানা গুটিয়ে রাজধানীমুখী চট্টগ্রামের উদ্যোক্তারা

সমুদ্রবন্দর আর ভৌগোলিক সুবিধা কাজে লাগাতে না পারায় দিন দিন কারখানা গুটিয়ে রাজধানীমুখী হচ্ছেন চট্টগ্রামের উদ্যোক্তারা। আর্থিক ও নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা না থাকা বন্দর নগরী ছাড়তে বাধ্য করছে ব্যবসায়ীদের। এরমধ্যে মাঝারি ও বড় শিল্প প্রতিষ্ঠানের সংখ্যাই বেশি। যারা চট্টগ্রামে কারখানা করছেন তাদেরকে দ্বিতীয় অফিস রাখতে হচ্ছে ঢাকায়। এছাড়া পণ্য পরিবহন ও বিপণনে অসুবিধা, গ্যাস, বিদুৎ, পানি সংকটেও কমছে বিনিয়োগ।

বে-টার্মিনাল হলে রপ্তানি সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কমবে পরিবহন ব্যয়

চট্টগ্রাম বন্দরের সবচেয়ে বড় মেগা প্রকল্প বে-টার্মিনাল নির্মাণে বিশ্বব্যাংকের সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকার অর্থায়নকে বড় অগ্রগতি হিসেবে দেখেছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। সংস্থাটির এ ঋণ দিয়ে প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো স্রোতের গতিনিরোধক দেয়াল নির্মাণ ও চ্যানেল ড্রেজিং হবে। বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, বে-টার্মিনাল হলে রপ্তানি প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি পণ্য পরিবহন ব্যয় কমার পাশাপাশি বাড়বে বিনিয়োগ।

বে টার্মিনাল প্রকল্পে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

বে টার্মিনাল গভীর সমুদ্রবন্দরের উন্নয়নে বাংলাদেশের জন্য ৬৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের বোর্ড অফ এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরস। আজ (শনিবার, ২৯ জুন) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

চট্টগ্রাম বন্দরে ৩০ লাখ কনটেইনার হ্যান্ডলিং

কার্গো হ্যান্ডলিংয়ে রেকর্ড ১২ কোটি টন ছাড়িয়ে যাওয়ার আশা কর্তৃপক্ষের।