
দেশে দিন দিন কমছে লবণ চাষের জমি, বাড়ছে চাহিদা
দেশে দিন দিন কমছে লবণ চাষের জমি, বাড়ছে লবণের চাহিদা। এমন বাস্তবতায়, কম জমিতে বেশি ও উন্নতমানের লবণ উৎপাদনে চলছে গবেষণা। এরই মধ্যে ভারতীয় পদ্ধতির ব্যবহারেও মিলেছে সফলতা। দেশিয় পদ্ধতির সাথে অন্তর্ভুক্ত করে বিদ্যমান জমিতেই বছরে প্রায় ৩ লাখ টন বেশি লবণ উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব বলে মনে করছেন গবেষকরা।

বৈশাখ ঘিরে নওগাঁর এক গ্রামে তৈরি হয় দুই কোটি টাকার বাঁশি
বৈশাখকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন নওগাঁ সদর উপজেলার খেলনা বাঁশি তৈরির কারিগররা। 'বাঁশির গ্রাম' হিসেবে পরিচিত এ এলাকা থেকে শুধু বৈশাখেই প্রায় দুই কোটি টাকার বাঁশি উৎপাদনের আশা করছেন উদ্যোক্তারা।

বগুড়ায় ঈদ ঘিরে শেষ সময়ে বেড়েছে সাদা সেমাই তৈরির ব্যস্ততা
ঈদ ঘিরে বগুড়ার সেমাইপল্লি ও বেকারিগুলোতে শেষ সময়ে বেড়েছে সাদা সেমাই তৈরির ব্যস্ততা। অর্ধশত বছরের বেশি সময় ধরে চাহিদার তুঙ্গে এই সেমাই। দিন দিন জেলার বাইরেও বাড়ছে এর কদর। মাত্র ৫০ টাকা দরে বিক্রি হলেও ঈদ মৌসুমে কয়েক কোটি টাকা বাণিজ্যের আশা ব্যবসায়ীদের।

রাজশাহীর ঈদ বাজারের প্রধান আকর্ষণ রেশমের পোশাক
উৎসবে ঐতিহ্যের পরম্পরায় রাজশাহীর ঈদ বাজারের আকর্ষণ রেশমের পোশাক। নতুনত্বের প্রতিযোগিতায় বাহারি ডিজাইন আর আকর্ষণীয় কারুকাজে, বিসিকের সিল্ক ফ্যাক্টরি মন কাড়ছে নারী-পুরুষ-শিশু বৃদ্ধসহ সকলের। তাতে পোশাকের বেচাকেনা ছাড়াবে ৬০ কোটি টাকা। সাথে থান কাপড়ের পাইকারি বিক্রি বাড়ায় যুক্ত হতে পারে আরও ১০ কোটি। ফলে ঈদ-বৈশাখ ঘিরে রমরমা সিল্কের বাজার।

ব্যস্ত সময় পার করছেন ঝালকাঠির সেমাই কারখানার শ্রমিক-মালিকরা
ঈদে অতিথি আপ্যায়নে অন্যতম খাবার সেমাই। ঈদ ঘিরে বাড়ে সেমাই তৈরির কর্মযজ্ঞ। কারখানাগুলোতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। প্রতিবছরের মতো এবারও স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে আশেপাশের বিভিন্ন জেলায় সেমাই সরবরাহ করছেন ব্যবসায়ীরা। তবে, এবছর দাম কিছুটা বেড়েছে।

শেরপুরে ব্যস্ততা বেড়েছে হাতে তৈরি জুতার কারিগরদের
ঈদ উপলক্ষে শেরপুরে হাতে তৈরি জুতা কারিগরদের ব্যস্ততা তুঙ্গে। শেষ মুহূর্তের কাজে মুখর কারখানাগুলো। তবে আধুনিকতার যুগে স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের সঙ্গে পেরে উঠছেন না হাতে জুতা তৈরির কারিগররা। বিসিক কর্মকর্তা বলছেন, জুতা তৈরির কারিগরদের স্বল্প সুদে ঋণের পাশাপাশি যেকোনো সহযোগিতায় পাশে আছেন তারা।

আমদানির জটিলতা কমাতে সরকারি অনুদানের দাবি বগুড়ার কৃষি উদ্যোক্তাদের
দেশের কৃষি যন্ত্রাংশের বাজারে বড় যোগানদাতা বগুড়ার ফাউন্ড্রি ও ইঞ্জিনিয়ারিং। তবে আধুনিক কৃষিযন্ত্রের চাহিদা বাড়ায়, প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পরিবর্তন আসছে যন্ত্রাংশ তৈরির পদ্ধতিতে। তবে কাঁচামাল আমদানির জটিলতা কমাতে সরকারি অনুদানের দাবি তাদের।

অস্তিত্ব সংকটে ঝালকাঠির ঐতিহ্যবাহী চুন শিল্প
ঝালকাঠির ঐতিহ্যবাহী চুন শিল্পে এসেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। মেশিন ব্যবহারে উৎপাদন সহজ হলেও কাঁচামালের সংকট ও কাঙ্ক্ষিত লাভ না পাওয়ায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে এ শিল্প। তবে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে বিসিক।

বাজার সৃষ্টি হলে বাঁশ হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত
রাঙামাটিতে বাঁশের তৈরি ফার্নিচার স্থানীয়ভাবে চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে জেলার বাইরেও। হালকা, টেকসই, পরিববেশবান্ধব ও মূল্যসাশ্রয়ী হওয়ায় এই ফার্নিচারের চাহিদা দিনদিন বেড়ে চলছে। তবে বাঁশের প্রাচুর্যতা থাকলেও নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার ছাড়া বিকল্প উপযোগী পণ্য তৈরির ব্যবস্থা গড়ে না ওঠায় এর আর্থিক মূল্য বাড়ানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে বাঁশের আসবাবপত্র, শো-পিস ও গৃহস্থালি পণ্যের ব্যাপক বাণিজ্যিক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পরিবেশবান্ধব এ পণ্য উৎপাদনে নেই উদ্যোগ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আসবাবপত্রসহ সৌখিন পণ্য উৎপাদন ও দেশ-বিদেশে এর বাজার সৃষ্টি করা গেলে এটি হয়ে উঠবে পাহাড়ের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত। তবে স্বল্প পরিসরে আগ্রহীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিসিক।

মুখ থুবড়ে পড়েছে ঝালকাঠি বিসিক শিল্প নগরী
নানা সংকটে মুখ থুবড়ে পড়েছে ঝালকাঠি বিসিক শিল্প নগরী। ৭৯টি প্লটের মধ্যে ২১টি প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৬৫টি প্লট। এর মধ্যে মাত্র ৭টি প্রতিষ্ঠান উৎপাদন শুরু করেছে। পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না পাওয়ায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে আগ্রহী হচ্ছেন না বাকি উদ্যোক্তারা।

বিসিকের চলমান প্রকল্প পরিদর্শন করলেন শিল্প উপদেষ্টা
শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলায় বাস্তবায়নাধীন তিনটি চলমান প্রকল্প বাস্তবায়ন অগ্রগতি সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। আজ (মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর) তিনি পরিদর্শন করেন।

সিলেটে শিল্পদ্যোক্তা হতে চাইলেও নেই বিনিয়োগের পরিবেশ
প্রাকৃতিক সম্পদের ভরপুর সিলেটে বিনিয়োগ আর উদ্যোগের অভাব। এতে পিছিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। খাদিমনগর আর গোটাটিকর এলাকায় দু'টি বিসিক শিল্প এলাকা থাকলেও সামগ্রিক শিল্পখাতের তেমন অগ্রগতি নেই। যদিও বিসিক কর্তৃপক্ষ বলছে, শিগগিরই সকল সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি নতুন আরেকটি শিল্প এলাকা গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।