স্বৈরশাসক

জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র নিয়ে ধোঁয়াশায় রাজনৈতিক দলগুলো

অন্তর্বর্তী সরকার গণঅভ্যুত্থানের সকল পক্ষকে নিয়ে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দেয়ার কথা থাকলেও এ নিয়ে ধোঁয়াশায় রাজনৈতিক দলগুলো। বড় দুটি রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত বলছে, এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি অন্তর্বর্তী সরকার। ঘোষণাপত্রের কিছু বিষয় নিয়ে অস্পষ্টতা যেমন রয়েছে, তেমনি সামনে আসা বেশ কিছু বিষয়ে রয়েছে দ্বিমতও।

নিরাপত্তা অজুহাতে সিরিয়ায় সর্বোচ্চ সংখ্যক হামলা ইসরাইলের

বাশার আল আসাদ সরকারের পতনের পর থেকে নিজ দেশের নিরাপত্তাকে কারণ দেখিয়ে সিরিয়ার বিভিন্ন স্থানে সর্বোচ্চ সংখ্যক হামলা করেছে ইসরাইল। নিরাপত্তা দেয়ার নাম করে দামেস্কের কাছেই সেনা মোতায়েন করেছে তেল আবিব। এদিকে দেশ স্বৈরশাসকমুক্ত করা সশস্ত্র গোষ্ঠী হায়াত তাহরীর আল শামের নাম সশস্ত্র সংগঠনের তালিকা থেকে বাদ দেয়ার চিন্তা করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমন অবস্থায় দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুনঃস্থাপনে দেশের মানুষকে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকার।

আসাদের ‘কসাইখানা’ থেকে মুক্ত হচ্ছেন নির্যাতিত সিরীয়রা

স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদের পতনের পর বিদ্রোহীরা সিরিয়ার কারাগারগুলো খুলে দিয়েছেন। এসব কারাগার থেকে মুক্ত হয়েছেন বছরের পর বছর ধরে কারাবন্দি থাকা হাজার হাজার সিরীয় নাগরিক। বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদে উঠে আসছে আসাদের কসাইখানা হিসেবে পরিচিত সেদনায়া কারাগারসহ বেশ কয়েকটি কারাগারে বন্দিদের নির্মম নির্যাতন আর হত্যার রোমহর্ষক বর্ণনা। ধারণা করা হচ্ছে, এখনও কারাগারের নিচে রয়েছেন অনেক বন্দি। কারাগারগুলোতে জীবিত মানুষ খুঁজছে সিরিয়ার মানবাধিকার সংস্থাগুলো।

মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতা সুসংহত হওয়ায় লাভবান ইসরাইল-যুক্তরাষ্ট্র!

আসাদের পতন ইরানের আঞ্চলিক শক্তিতে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় আঘাত। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা আধিপত্য বিরোধীরা। অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষমতা আরও সুসংহত হলো বলে লাভবান হয়েছে ইসরাইল-যুক্তরাষ্ট্র। তবে একইসঙ্গে এটি ইসরাইলের জন্য বড় হুমকিরও কারণ। বিশ্লেষকরা বলছেন, সিরিয়ায় ঐতিহাসিক পরিবর্তনে সুসময় যেমন ফিরতে পারে, তেমনি অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিতে পারে পুরো অঞ্চলকে। বিশেষ করে আসাদের পতন ঘটানো বিদ্রোহীদের অনেকেরই যেখানে অতীত ইতিহাস সুখকর নয়, বরং ভয়াবহ।

ক্ষমতার লোভে বুঁদ হয়ে ছিলেন বাশার আল-আসাদ

প্রেসিডেন্ট বাবা হাফিজ আল-আসাদের সংস্পর্শে থেকে ক্ষমতার লোভে বুঁদ হয়ে ছিলেন বাশার আল-আসাদও। ২৯ বছর দেশের ক্ষমতা ধরে রাখা বাবার মৃত্যুর পর ২০০০ সালে প্রেসিডেন্ট পদে স্থলাভিষিক্ত হন বাশার। বিরোধী মত দমনের মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালের পর জনগণের কাছে ধীরে ধীরে স্বৈরশাসক হিসেবে আবির্ভূত হন তিনি। ২০১১ সালে যা রূপ নেয় গৃহযুদ্ধে। অবশেষে আসাদ সরকার বিরোধী হায়াত তাহরির আল শামের বিদ্রোহীদের টানা ১২ দিনের শহর দখল অভিযানে আল-আসাদ পরিবারের ৫৩ বছরের শাসনামলের অবসান হলো।

ইসকন নেতা গ্রেপ্তারে ভারতের বিবৃতি পক্ষপাতমূলক আচরণ: নজরুল ইসলাম

ইসকন নেতা গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ভারত বিবৃতি দিলেও জুলাই-আগস্টে গণহত্যা ও আইনজীবী হত্যা নিয়ে কোন বিবৃতি দেয়নি দেশটি, এটা পক্ষপাতমূলক আচরণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। আজ (শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রেসক্লাবে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

জনগণ যেভাবে চাইবে সেভাবে চলবে বিশ্ববিদ্যালয়: ঢাবি উপাচার্য

জনগণ যেভাবে চাইবে সেভাবে বিশ্ববিদ্যালয় চলবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান। আজ (সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকসমাজের আয়োজনে 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এ কথা জানান।

আবারও হিজবুল্লাহ প্রধানকে লক্ষ্য করে ইসরাইলের হামলা

আবারও হিজবুল্লাহ প্রধানকে লক্ষ্য করে ইসরাইলের হামলা

জাতিসংঘের মঞ্চে দাঁড়িয়ে যখন বিশ্বনেতাদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছিলেন নেতানিয়াহু, তখনই লেবাননে হিজবুল্লাহপ্রধান হাসান নাসরাল্লাহকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ হামলা চালালো ইসরাইল। হিজবুল্লাহ'র দাবি, নাসরাল্লাহ সুস্থ আছেন। দাবির সত্যতা যাচাইয়ের চেষ্টা করছে ইরান ও ইসরাইল। এর আগে নেতানিয়াহু বলেন, ইরান বা পুরো মধ্যপ্রাচ্যে এমন কোনো স্থান নেই, যেখানে ইসরাইল পৌঁছাতে পারবে না।