জান্তা-বাহিনী

রাখাইনে আরাকান আর্মি-জান্তা বাহিনীর সংঘাত চরমে

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মি আর জান্তা বাহিনীর সংঘাত চরমে পৌঁছেছে। এরমধ্যেই বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির দাবি, এখানকার একটি গ্রামে জান্তা বাহিনীর ভয়াবহ হামলায় প্রাণ গেছে অন্তত ৪০ জনের।

বিদ্রোহী গোষ্ঠী ব্রাদারহুডের নিয়ন্ত্রণে মিয়ানমারের চিন রাজ্য

সামরিক জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে মিয়ানমারের দক্ষিণাঞ্চলীয় চিন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার দাবি করেছে ওই অঞ্চলের বিদ্রোহী গোষ্ঠী চিন ব্রাদারহুড।

মিয়ানমারে এবার সান রাজ্যে জান্তা বাহিনীর সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয়ার পর এবার সান রাজ্যে জান্তা বাহিনীর সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী। গেল দশদিনে দুপক্ষের এই সংঘাতে অন্তত ৩৪ সেনাসদস্যের প্রাণহানি হয়েছে বলেও নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।

জান্তা বাহিনীর হামলায় নিহত হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিক

বছরের প্রথম ৬ মাসে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর হামলায় নিহত হয়েছেন ১ হাজারের বেশি বেসামরিক নাগরিক। বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের সঙ্গে জান্তা বাহিনীর সংঘর্ষে প্রতিনিয়তই বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। মানবাধিকার সংস্থা অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজোনারের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।

বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি, বাড়ছে মূল্যস্ফীতি

জান্তা সরকার আর সেনাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের সংঘাতে বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি। ৬ বছরের যেকোন সময়ের তুলনায় বর্তমানে দেশটিতে ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়েছে দারিদ্র্য। কমছে প্রবৃদ্ধি, বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। রাখাইন রাজ্যে সংঘাত, কৃষি সরঞ্জামের অভাব আর চড়া দামে চালের উৎপাদন চলতি বছর কমে যাবে ৫০ শতাংশ। যুদ্ধের মধ্যে জীবন নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছে রাখাইন রাজ্যে থাকা হাজার হাজার রোহিঙ্গা।

৬ মাসে সব সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে জান্তা

আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, থাইল্যান্ডসহ প্রধান সব সীমান্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। যুদ্ধ যতো জটিল রূপ নিচ্ছে, ততোই ম্লান হয়ে আসছে মিয়ানমার জান্তা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সমঝোতার সম্ভাবনা। থাই সীমান্তবর্তী মায়াবতীসহ আগামী কয়েক সপ্তাহে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকার ভাগ্যের ওপরই নির্ভর করছে পরবর্তী পর্যায়ে যুদ্ধ কোন দিকে মোড় নেবে মিয়ানমারে।

সীমান্ত পেরিয়ে নিরাপত্তা খুঁজছে মিয়ানমারবাসী

দল বেঁধে থাইল্যান্ডে পালাচ্ছে মিয়ানমারের বাসিন্দারা। জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সংঘর্ষে নিরাপদ জীবনের আশায় থাইল্যান্ডে আশ্রয় নিচ্ছে তরুণরা। দেশে থাকলেই যোগ দিতে হবে সেনাবাহিনীতে। তাই তাদের নিরাপদ আশ্রয় থাইল্যান্ড।

অনিশ্চয়তায় দেশ ছাড়ছেন মিয়ানমারের তরুণরা

অনিশ্চয়তায় দেশ ছাড়ছেন মিয়ানমারের তরুণরা

মিয়ানমারে বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীতে নিয়োগের ঘোষণার পর থেকে অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছেন তরুণরা। চাকরি, ব্যবসা এমনকি দেশও ছেড়ে দিচ্ছেন অনেকে। যারা আছেন তারাও গ্রেপ্তার হতে পারেন যেকোনো সময়। অন্যদিকে সেনাসদস্য কমার পাশাপাশি সীমান্ত এলাকাগুলোতে নিজেদের অবস্থান হারিয়ে বিপাকে পড়ছে খোদ জান্তা সরকার।

কোণঠাসা হচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী

কোণঠাসা হচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী

গেলো ৫ দিনে মিয়ানমারের বিভিন্ন স্থানে বিদ্রোহীদের কাছে ঘাঁটি ও সেনাসদস্য হারিয়েছে জান্তা সরকার। কাচিন আর কারেন রাজ্যে চরম কোণঠাসা হয়ে পড়েছে জান্তা সেনারা। এদিকে সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে ট্রেনিং স্কুল আর মিলিটারি ইউনিটে আনা হচ্ছে মিয়ানমারের তরুণদের। এ সংঘাত সহিংসতায় দেশ ছেড়ে পালাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ।

জান্তার ৩৩ সেনা ও পুলিশ সদস্যের আত্নসমর্পণ

কারেন প্রদেশে ৯০ শতাংশ বিদ্রোহীদের দখলে

রাখাইনের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে জান্তা

বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির কাছে মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণ হারাতে চলেছে দেশটিতে ক্ষমতাসীন জান্তা সরকার।

রোহিঙ্গাদের সেনাবাহিনীতে নিচ্ছে মিয়ানমার

রোহিঙ্গাদের জোর করে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। শঙ্কা বাড়ছে বিদ্রোহীদের সঙ্গে যুদ্ধে তাদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করবে সেনাবাহিনী।