
গাছ রোপনে বরাদ্দ কমেছে স্থানীয় সরকার বিভাগের
জলবায়ু পরিবর্তনে বিরুপ প্রভাব মোকাবিলায় প্রতিবছর সংসদ সদস্যদের ৫ হাজার করে গাছের চারা দেয়া হলেও এবার তাদের বরাদ্দ কমিয়ে ৩ হাজার করা হয়েছে। গেলো ২১ এপ্রিল গাছের চারা রোপনে স্থানীয় সরকার বিভাগ নির্দেশনা দিলেও গাছ রোপনে নেই কোনো বরাদ্দ। বনবিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী অর্থবছরে বগুড়া ও জয়পুরহাট মিলে ২০ কিলোমিটার সড়কের জন্য বরাদ্দ ২০ হাজার গাছ।

যেসব কারণে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বজ্রপাতে মৃত্যু
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা। চলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত দেশে বজ্রপাতে প্রাণহানি ঘটেছে ৫০ জনের। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বজ্রপাতের আগে পূর্বাভাস দেয়া কঠিন, তবে সতকর্তার মধ্যদিয়ে মৃত্যু এড়ানো সম্ভব। পাশাপাশি এই দুর্যোগ মোকাবিলায় স্থানীয় সরকারসহ সংশ্লিষ্টদের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মত গবেষকদের।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে আগের মতো অস্বস্তি নেই যুক্তরাষ্ট্রের। দুই দেশ জলবায়ু ইস্যুতে সামনের দিনে কী কী করতে পারে সে বিষয় নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু'র সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

জীবাশ্ম জ্বালানি উৎপাদনে ৭ লাখ কোটি ডলার অর্থ সহায়তা!
যুদ্ধ, মহামারি, অর্থনৈতিক সংকট এই সবকিছুকে ছাপিয়ে বর্তমান পৃথিবীর অন্যতম সংকট জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব। কার্বন নিঃসরণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে এই সংকট আরও তীব্র হতে পারে। অথচ এসবের তোয়াক্কা না করেই ২০১৬ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত জীবাশ্ম জ্বালানি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ৭ লাখ কোটি ডলার অর্থ সহায়তা দিয়েছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলো।

স্মার্ট কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে কাজ করছে সরকার: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে হলে কৃষিকে রূপান্তরের মাধ্যমে স্মার্ট কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। স্মার্ট কৃষির মাধ্যমে টেকসই কৃষি উৎপাদন, কৃষকের আয় বৃদ্ধি, জলবায়ু পরিবর্তন সহনশীল কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং কৃষিকে লাভজনক করাই সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য। সে লক্ষে সরকার কৃষিক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রী।

তাপমাত্রা কমাতে নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, 'একটি শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। দেখা যায় শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সে এলাকায় তাপমাত্রা কম। তাই তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।’

‘দেদারছে গাছ কাটার সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী ও ক্ষমার অযোগ্য’
তিস্তা সেচ প্রকল্প উন্নয়নের নামে বন বিভাগের ৪ লাখ গাছ কাটার সিদ্ধান্তে উষ্মা প্রকাশ করেছেন সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। আজ (রোববার, ১২ মে) এক বিবৃতিতে তিনি গাছ কাটা বন্ধ রেখে নতুন করে বনায়নের দাবি জানিয়েছেন।

বান্দরবানে বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট
শুষ্ক মৌসুমে ঝিরি ও ঝরনার পানি শুকিয়ে বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকায় তীব্র সুপেয় পানির সংকট। এমনকি কাজে আসছে না জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের শতকোটি টাকার প্রকল্পও। অভিযোগ রয়েছে নিয়ম মেনে কাজ না করায় শুষ্ক মৌসুম আসার আগেই অকেজো হয়ে পড়েছে প্রকল্পগুলো।

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় ধলেশ্বরী
বৈশাখের শেষ সময়েও পানি শূন্য টাঙ্গাইলের ধলেশ্বরী নদী। কোথাও ধু ধু বালুচরে আবার কোথাও নদীর বুকে ফসল ফলাচ্ছেন স্থানীয়রা। জলবায়ু পরিবর্তনের এই বিরূপ প্রভাবে বিপন্ন প্রায় নদী পাড়ের জীববৈচিত্র্য। এদিকে ধলেশ্বরী খননের প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পানি উন্নয়ন বোর্ড।

'জলবায়ুর ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্যয় হচ্ছে বিপুল অর্থ'
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় যদি বিপুল পরিমান অর্থ ব্যয় করতে না হতো তাহলে সেই অর্থ দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও প্রযুক্তিখাতসহ বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা গেলে উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আরও এগিয়ে যেতে বাংলাদেশ। দুবাইয়ে আয়োজিত বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে করনীয় শীর্ষক সেমিনারে এ কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকির মুখে দেশের ৯৯ শতাংশ শিশু: ইউনিসেফ
২০৫০ সালের মধ্যে তাপপ্রবাহের সম্মুখীন হবে দেশের ৯৯ শতাংশ বা সাড়ে ৩ কোটির বেশি শিশু, জানিয়েছে ইউনিসেফ। শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ দেশের ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে তীব্র তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে বাঁচাতে ইউনিসেফের সহযোগিতায় বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

ভারতে দাবদাহের মধ্যেই কাজ করেন দিনমজুররা
জীবিকা উপার্জনের আর কোনো পথ নেই। তাই দাবদাহের মধ্যেই কাজ করে যাচ্ছেন দিনমজুররা। ভারতে ৬০ শতাংশ নির্মাণশ্রমিক গ্রীষ্মে ভোগেন মৃদু থেকে গুরুতর তাপজনিত উপসর্গে। সম্প্রতি এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে, দিনের মধ্যভাগের তাপমাত্রায় ২০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত উৎপাদনশীলতা কমে ভারতে।