নতুন এ সংস্করণের ধারণা নিয়ে এসেছেন ক্রীড়া উদ্যোক্তা ও দ্য ওয়ান ওয়ান সিক্স নেটওয়ার্কের নির্বাহী চেয়ারম্যান গৌরব বহিরবানি। তার এ উদ্যোগের সঙ্গে এরইমধ্যে যুক্ত হয়েছেন ক্রিকেটের চার কিংবদন্তি।
তারা হলেন— ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক অধিনায়ক স্যার ক্লাইভ লয়েড, অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ওপেনার ম্যাথু হেইডেন, ভারতের সাবেক স্পিনার হরভজন সিং ও দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্স।
আরও পড়ুন:
এটি মূলত টেস্ট আর টি-টোয়েন্টির মিশ্রণ। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী তরুণ ক্রিকেটারদের জন্য বানানো হয়েছে টেস্ট-টোয়েন্টি। এখানে ২০ ওভারের দুটি করে ইনিংস খেলবে প্রতিটি দল। সাদা পোশাকে, লাল বলে এক দিনেই শেষ হবে ম্যাচ। প্রতিটি ম্যাচ হবে ৮০ ওভারের।
টেস্টের মতো এখানেও প্রথম ইনিংসের স্কোর যোগ হবে দ্বিতীয় ইনিংসে। ফল হতে পারে জয়, হার, টাই কিংবা ড্র।





