আর মাত্র চারদিন পরই বিসিবি নির্বাচন। এরই মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষে প্রকাশ হয়েছে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা। তবে ছুটির দিন বিসিবি কার্যালয়ে ছুটে এসেছেন একদিন আগে মনোনয়ন বাতিল করা প্রার্থীরা। হয়তো বুঝতে পেরেছেন নিজেদের ভুল। তাই নির্বাচনে ফিরতে চান রফিকুল ইসলাম বাবুসহ বাকিরা।
ক্রীড়া সংগঠক রফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘যোগ্য ক্রীড়া সংগঠকরা এখানে আছেন আরকি। যারা ক্রিকেটকে ভালোবাসেন, যারা ক্রিকেটকে কিছু দিতে পারবে, তারা আছেন। আমার মনে হয় সেখানে কিছুটা গ্যাপ আছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কিন্তু পরে রি-শিডিউল করে আবার নতুন করে তফসিল ঘোষণা করা যেতে পারে, এটা দোষের কিছু নয়, কারণ একাধিকবার এগুলো করা হয়েছে এবং এগুলো নিয়ে ছোট-খাটো বিতর্ক আছে, যেগুলো এড়ানো যায় না।’
এদিকে দুদক অভিযুক্ত ১৫ ক্লাবের ক্রিকেটারদের স্বার্থে তাদেরকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা নিশ্চিত করার দাবি তুলেন রফিকুল ইসলামরা। এ বিষয়ে ক্রীড়া উপদেষ্টা এবং বর্তমান বোর্ডের সমন্বয়ে সমাধানের বিষয়ে পথ দেখছেন মনোনয়ন বাতিল করা প্রার্থীরা।
আরও পড়ুন:
রফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, ‘আমরা যদি প্রোপার যুক্তি দেই এবং প্রোপার যুক্তি উত্থাপন করতে পারি, সেক্ষেত্রে এ ক্লাবগুলো বাতিল হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
মনোনয়ন বাতিল করার একদিন পরই ব্যক্তিগত কারণে দেশ ছেড়েছেন তামিম ইকবাল। তবে ঘুরে ফিরে সংবাদ সম্মেলনে তামিমের ফিক্সিং ইস্যু আসলে এর দায় নিতে নারাজ তার প্যানেলের বাকি সদস্যরা।
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এটা অনেকের ব্যক্তিগত মন্তব্য থাকতে পারে। এটার মিনিং অন্য কিছুও হতে পারে। এখানে তামিম, ফাহিম বা ফারুক কেউ-ই কোনো ইস্যু নয়। আমরা যদি ক্রিকেটকে ভালোবাসি, এখানে সবাই কিন্তু যেটা পজেটিভ, যেভাবে নির্বাচন হলে দেশের ক্রিকেট আরও এগিয়ে যাবে, সেটার ব্যাপরে সবাই পজেটিভ থাকবে।’
এমন পরিস্থিতিতে আদও বিসিবি নির্বাচন সময়মতো হবে কিনা তা নিয়ে জেগেছে শঙ্কা।





