বিসিবি নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে তাতেই কমছে প্রতিদ্বন্দীর সংখ্যা। শুরুতে ৬০ জন কাউন্সিলর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও ৯ জন কাউন্সিলর জমা দেননি মনোনয়ন।
আর যাচাই-বাছাই শেষে প্রাথমিকভাবে বৈধতা হারিয়েছেন আরো ৩ জন প্রার্থী। বৈধতা বাতিলের কারণে অবশ্য দেখা গেছে অদ্ভূত মিল। তিনটি ক্ষেত্রেই বাতিলের কারণ হিসেবে উঠে এসেছে স্বাক্ষর গড়মিলের অভিযোগ।
বিসিবি ইসির রিটার্নিং অফিসার শেখ মোহাম্মদ জোবায়েদ হোসেন বলেন, ‘ঢাকা বিভাগের জামালপুর ক্রিড়া সংস্থার এস এম আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ রেদওয়ানের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগে আমাদের চারটি ছিল, এর মধ্যে চাঁদপুর জেলার ক্রীড়া সংস্থার মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। এছাড়া রাজশাহী বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার কাউন্সিলরশিপের জন্য প্রদত্ত স্বাক্ষরের সঙ্গে মনোনয়নের স্বাক্ষরের মিল পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন:
এদিকে বাদ পড়া তিন কাউন্সিলরের একজনের অভিযোগ, স্বাক্ষর গড়মিল নয় বরং ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে তাকে। সংবাদ মাধ্যমের সামনেই ফোনে কথা বলেছেন স্বাক্ষরকারী সাথে।
জামালপুর ক্রীড়া সংস্থা কাউন্সিলর আবদুল্লাহ আল ফুয়াদ রেদওয়ান বলেন, ‘আমি এখানে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছি।’
অবশ্য চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের আগে আপিলের সুযোগ পাবেন বাদ পড়া কাউন্সিলররা। তবে প্রার্থীতা ফিরে না পান সেক্ষেত্রে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিচালক নির্বাচিত হবেন আমিনুল ইসলাম বুলবুল ও নাজমুল আবেদীন ফাহিম।
সেক্ষেত্রে আব্দুর রাজ্জাকসহ বিনা ভোটে নির্বাচন হবার আগেই অঘোষিত বিজয়ীদের সংখ্যা দাঁড়াবে ছয়ে। তবে মঙ্গল আপিল ও শুনানি শেষে চূড়ান্ত প্রার্থীদের তালিকা পেতে অপেক্ষা করতে হবে ১ অক্টোবর পর্যন্ত।





