ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় বরিশাল। রান খরা কাটাতে পারছেন না শান্ত ও হৃদয়। দুজনের সংগ্রহ যথাক্রমে ৯ ও ৪ রান।
থিতু হয়েও তামিম ফেরেন ২৮ রান করে। আরেক অভিজ্ঞ মুশফিক ফেরেন ১৫ রান করে।
উইকেট পড়ার সঙ্গে সঙ্গে রানরেটও কমে আসে বরিশালের। কাইল মেয়ার্স ও ফাহিম আশরাফকে ফেরান ইফতিখার আহমেদ।
আগের ম্যাচে বরিশালের জয়ের নায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ নাহিদ রানার গতিতে পরাস্ত হয়ে বোল্ড হয়ে ফেরেন।
এক পর্যায়ে ১শ'র নিচে অলআউট হবার শঙ্কা জাগলেও ঢাল হয়ে দাঁড়ান মোহাম্মদ নবী।
লোয়ার অর্ডারকে সাথে নিয়ে তার করা ২০ রানে ভর করেই মূলত ১২০ পেরোয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের ইনিংস।