৪২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে পরাজয়ের প্রহর গুনছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। রোস্টন চেইস ও আকিল হোসেন চেষ্টা করেন দলকে লড়াইয়ে রাখতে। পাঁচ ওভারে যখন প্রয়োজন ৬৪ রান হাসান মাহমুদের টানা দুই বলে ছক্কা মারেন চেইস।
তবে ওই ওভারেই টানা দুই বলে ৩২ রান করা চেইস ও শূন্য রানে গুডাকেশ মোতিকে ফিরিয়ে ক্যারাবিয়ানদের হতাশ করেন রিশাদ। আকিলের ৩১ রানে কোনোরকমে একশ পার হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১০২ রানে থামে উইন্ডিজ।
এর আগে ব্যাটিংয়ে ৮৮ রানে ৭ উইকেট হারানো বাংলাদেশের তখন ১০০ ছোঁয়া নিয়েই শঙ্কা। আগের দিন যেখানে শেষ করেছিলেন, সেখান থেকেই শুরু করেন শামীম।
তানজিম হাসানের সঙ্গে অবিচ্ছিন্ন জুটি ২৩ বলে ৪১ রানের। সেখানে শামীমের অবদান ১২ বলে ৩০। বাংলাদেশ পৌঁছে যায় ১৩০ রানের কাছে। ১৭ বলে ৩৫ রানের মহামূল্য ইনিংসের জন্য ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হন শামীম।
ম্যাচে লিটনের অধিনায়কত্ব ছিল অসাধারণ। নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত,তাওহিদ হৃদয় ও মুস্তাফিজুর রহমানকে ছাড়া সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ।
ওয়ানডেতে হোয়াইটওয়াশড হওয়ার পর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে টাইগারদের জয়। বিজয়ের মাসে ভক্তরা পেলো এক কাঙ্ক্ষিত উপহার।