২০০৩ সালের বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে নিজেদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপে কানাডার মুখোমুখি হয়েছিলো টাইগাররা। সেবার কানাডিয়ানরা নতুন হলেও বাংলাদেশের ছিলো টেস্ট ক্রিকেটের মর্যাদা। সেই ম্যাচে নবীন কানাডার বিপক্ষে হার ৬০ রানে। সেই হার যেন কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছিলো না দেশের ক্রিকেট ভক্তরা।
তারপর সময় গড়িয়েছে দুই দশকের বেশি। বাংলাদেশ এখন অনেকটাই পরীক্ষিত দল। স্বপ্ন দেখায় বিশ্বকাপ জয়ের। এই সময়টায় এসে ২০ দলের বিশ্বকাপের ১৯ নম্বর দলের বিপক্ষে হার। টপ অর্ডারের ব্যর্থতা। বোলিংয়েও ছিলো না ধারাবাহিকতা। রয়েছে অধিনাকত্ব নিয়েও সমালোচনা।
সবকিছু যেন নতুন পোস্টারে পুরনো সিনেমা। দেশের মাটিতে সবশেষ সিরিজে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নিজেদের ব্যাটিং ব্যর্থতা ঢাকতে উইকেটে ওপর দোষ চাপিয়েছিলো ক্যাপ্টেন শান্ত। যা পরিবর্তন হয়নি যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েও। একইভাবে শান্তর দোষারোপ উইকেট ছিলো না ব্যাটিংবান্ধব।
তিনি বলেন, 'এর আগে আমরা জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও ভালো উইকেটে খেলিনি। এখানের উইকেট ব্যাটসম্যানদের জন্য সহায়ক ছিল না। দলের ব্যাটাররা চেষ্টা করে যাচ্ছে। আশা করছি দ্রুতই তারা ফর্মে ফিরবে।'
বিশ্বকাপের আগে নিজেদের সেরা প্রস্তুতি নিতেই ক্রিকেটে নবীন দল যুক্তরাষ্ট্রে বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ। সেখানেও ব্যর্থ টাইগার শিবির। তাহলে বিশ্বমঞ্চে শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কেমন করবে শান্তবাহিনী? সেটাই দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেট ভক্তরা।