তিনি আরও বলেন, ‘বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো ফ্যাসিবাদের দোসররা রয়ে গেছে। তাদের অপসারণ করতে হবে। হাসিনার বিচার, গণহত্যা ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না করতে পারলে এই জাতি অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমা করবে না।’
সাদিক কায়েম বলেন, ‘খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন হবে। নির্বাচনে শিবিরের বিজয় হবে। পরাজয়ের কোনো সুযোগ নেই।’
আরও পড়ুন:
সাদিক আরও বলেন, ‘খুনি হাসিনা গত ১৬ বছর যে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে গুম খুন নির্যাতন, জুলাই গণহত্যা এই প্রত্যেকটি হত্যার বিচার স্বাধীন বাংলাদেশে হতে হবে। যে কাঠামোর মাধ্যমে হাসিনা ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠেছে, যেসব প্রতিষ্ঠান ভেঙে চুরমার করে দেয়া হয়েছে সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে উপাদানগুলোকে দূর করতে হবে। তার জন্য যে সংস্কার সেটা করতে হবে। গণহত্যার বিচারের যে অগ্রগতি এখন পর্যন্ত হাসিনার একটি হত্যার রায়ও কার্যকর করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। যা সবাইকে হতাশ করেছে।’
তিনি বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের ৮৭ টি প্রস্তাবনা এসেছে। এর মধ্যে যেগুলো রাষ্ট্র কাঠামোকে ঢেলে সাজানোর জন্য দরকার মেজর সংস্কার প্রস্তাবনাগুলো বিএনপি টোপেশন করেছে। তারা যদি সংস্কার না চায় ফ্যাসিবাদের উপাদানগুলোকে রেখে দিতে চায় তাহলে ছাত্রজনতা সেটা মেনে নেবে না।’
শিক্ষার্থী ও শহিদদের যে আকাঙ্ক্ষা নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থাকে বিলুপ্ত করে রাষ্ট্র সংস্কারে যেন সহযোগিতা করে বি এন পির এমন প্রত্যাশা জানানা ভিপি।
অনুষ্ঠানে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। প্রায় ২০০০ শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয় কুরআন।





