মাহফুজ আলম বলেন, ‘আমি তো শুরু থেকেই বলে আসছি যে, নির্বাচন করবো না। এ কারণে আমি সরকার থেকে সরে যেতে চাইনি। কিন্তু সরকার মনে করেছে, ছাত্র প্রতিনিধিরা থাকলে নিরপেক্ষতা নিয়ে নির্বাচনের সময় প্রশ্ন উঠতে পারে। সে কারণে আমি সরে গেছি। কিন্তু নির্বাচন করবো না, সেটা আমার আগে থেকেই সিদ্ধান্ত ছিল।’
তবে তার ভাই ও এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম ওই আসন থেকে আগেই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন।
আরও পড়ুন:
এ প্রসঙ্গে মাহফুজ আলম বলেন, ‘তিনি এনসিপির নেতা, তার নিজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিনি নির্বাচন করবেন। এ বিষয়ে আমার কিছু বলার কিছু নেই।’
এর আগে সোমবার ফেসবুকে দেয়া একটি ঘোষণায় মাহফুজ আলম লিখেছিলেন, শুরু থেকেই নাগরিক কমিটি ও এনসিপি গঠনে তিনি সম্পৃক্ত থাকলেও তিনি এ এনসিপির অংশ হচ্ছেন না।
নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মাহফুজ আলম বলেছেন, ‘ইতিহাসের এ চলতি পর্বে বাংলাদেশ একটা শীতল যুদ্ধে আছে। এ পর্বে কোনো পক্ষ না নিয়ে নিজেদের বক্তব্য ও নীতিতে অটল থাকাই শ্রেয়।’—বিবিসি বাংলা




