এসময় ছাত্রশিবির সভাপতি বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের সময় খুন ও হত্যার রাজনীতি দেখেছে, আজকে আমরা দেখছি পাথর মেরে মানুষ হত্যার রাজনীতি। চাঁদাবাজির জন্য পাথর মেরে মানুষ হত্যা জুলাই-আগস্টের পরে বাংলাদেশে মেনে নেয়া যায় না।’
জাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা চাই হিংসা ও কাঁদা ছোড়াছুড়ির রাজনীতি বন্ধ হোক, রাজনীতির মধ্যে উদারতা থাকবে, সহনশীলতা থাকবে, সম্মান থাকবে এমন রাজনীতি জুলাই আগস্ট পরবর্তী প্রজন্ম দেখতে চায়।’ আগামী নির্বাচনে ইসলামপন্থী দল ক্ষমতায় এলে নারীরাই সবচেয়ে বেশি সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে বলেও দাবি করেন তিনি।
একই অনুষ্ঠানে ডাকসুর জিএস এস এম ফরহাদ বলেন, ‘দেশের মানুষ চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড দেখাতে প্রস্তুত। সাধারণ মানুষ ডাকসুর মতোই সারাদেশে চাঁদাবাজদের প্রত্যাখ্যান করবে এবং জামায়াতে ইসলামীকেই বিজয়ী করবে।’
সমাবেশে প্রধান আলোচক ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সালাউদ্দীন আইউবী বক্তব্যের শুরুতেই কাপাসিয়াকে নিয়ে তার পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। পর্যাপ্ত খেলার মাঠ না থাকা, মাদকের বিস্তারসহ সীমাহীন অব্যবস্থাপনার কথা তুলে ধরে নির্বাচিত হলে সকল সমস্যার স্থায়ী সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
আয়োজকরা জানান, তরুণ প্রজন্মকে নৈতিক ও আদর্শিক উন্নয়নের পথে উদ্বুদ্ধ করতেই এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে কাপাসিয়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ও যুব সমাজ অংশগ্রহণ করেন।





