রুমিন ফারহানা বলেন, ‘আমার মনোনয়ন আপাতত “অন হোল্ড” অবস্থায় রয়েছে। বিএনপির দীর্ঘদিনের সহযোগী কিছু দলের সঙ্গে জোটগত সমঝোতার কারণেই ৬৩টি আসন এখনও ঘোষণা করা হয়নি। পাশাপাশি নতুন কিছু দলের সঙ্গেও জোটের আলোচনা চলছে।’
তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ ১২ থেকে ১৫ বছর ধরে সুখে-দুঃখে যেসব দল বিএনপির পাশে ছিল, তাদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির আলোচনা হচ্ছে। তাই এখনও কিছু আসন ঝুলে আছে। দল “উইনেবল” প্রার্থী খুঁজে দেখছে সেই বিবেচনায় সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে।’
দলের কিছু কর্মী মনোনয়ন না পেয়ে রাস্তায় বিক্ষোভ, টায়ার পুড়িয়ে প্রতিবাদ করছেন- এ প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বড় দলে প্রার্থীর সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই বেশি থাকে। অনেক আসনে ১০ থেকে ১২ জন করে প্রার্থী থাকায় চূড়ান্ত নির্বাচন কঠিন।’
তিনি বলেন, ‘প্রকাশিত তালিকাটি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ের। সময়ের সঙ্গে তালিকায় পরিবর্তন আসতে পারে। কেউ বাদ পড়তে পারেন, আবার নতুন কেউ যুক্তও হতে পারেন। তাই এ তালিকাকে চূড়ান্ত হিসেবে দেখা উচিত নয়।’
আরও পড়ুন:
বিএনপি বর্তমানে আসন ভাগাভাগির আলোচনায় ব্যস্ত বলেও জানান বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক।
রুমিন ফারহানা বলেন, ‘ বিএনপি বর্তমানে আসন ভাগাভাগির আলোচনায় ব্যস্ত। গত ১২ থেকে ১৫ বছর ধরে সুখে-দুঃখে দলের পাশে থাকা সহযোগী দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চলছে। সে কারণেই ৬৩টি আসন এখনও ঘোষণা করা হয়নি। পাশাপাশি নতুন কিছু দলের সঙ্গেও জোটের সম্ভাবনা নিয়ে কথা চলছে।’
মনোনয়নবঞ্চিতদের প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বড় দলে প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় হতাশা স্বাভাবিক।’
তিনি নেতাকর্মীদের আবেগকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, ‘মন খারাপ হওয়া মানবিক। তবে এ পরিস্থিতি দীর্ঘস্থায়ী হবে না।’
নারী প্রার্থীর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যদি বিএনপি নারী মনোনয়ন পাঁচ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে রাজি হয়, তাহলে চূড়ান্ত তালিকায় আরও নারী প্রার্থী যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’





