কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছেন বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারী, জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
বিএনপির পক্ষ থেকে অংশ নিয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, আব্দুস সালাম আজাদ।

উপস্থিত হয়েছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াতের ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারির জেনারেল রেজাউল করিম ও দক্ষিণের সেক্রেটারির জেনারেল শফিকুল ইসলাম মাসুদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।

প্রতিবাদী মানুষের ঢলে লোকারণ্য রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। আশপাশের সব এলাকায় মানুষের মিছিল যেন গণজোয়ারে রূপ নিয়েছে। একের পর এক মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন মানুষ। হাতে প্ল্যাকার্ড-ব্যানার আর মুখে মুখে প্রতিবাদী স্লোগানে প্রকম্পিত পুরো এলাকা।
আরো পড়ুন:
আয়োজকদের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন সৃজনশীল ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড, শুধু বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহনের মাধ্যমে সংহতি প্রকাশ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। যেকোনো অপতৎপরতা প্রতিহত করতে সক্রিয় থাকা ও প্রতিরোধ গঠনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এই গণজমায়েত কর্মসূচি কেন্দ্র করে শাহবাগ, সচিবালয় এলাকা, প্রেসক্লাব, কারওয়ান বাজারসহ আশপাশের এলাকায় সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।