ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাধ্যমে প্রায় ৪ বিলিয়ন পাউন্ড অর্থ পাচারের অভিযোগে চলতি মাসেই দুর্নীতিবিরোধী ট্রেজারি মন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করতে হয় টিউলিপকে।
টিউলিপ সিদ্দিক এই অভিযোগ অস্বীকার করে নিজের নৈতিকতার বিষয়ে তদন্ত করার জন্য আহ্বান জানান।
প্রাথমিক তদন্ত শেষে লরি ম্যাগনাস জানান, টিউলিপ সিদ্দিক জনগণকে ভুল তথ্য দিয়েছিলেন। এরই মধ্যে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি টিউলিপের আসন হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট থেকে তার পদত্যাগের দাবি জানিয়ে প্রচারণা শুরু করেছে।
আগামীকাল সোমবার এক পিটিশনের মাধ্যমে তাকে তার নির্বাচনী এলাকার জনগণের মুখোমুখি হওয়ার দাবি জানানো হবে।