সমুদ্রগামী জেলে পনু মাঝি জানান, ৬৫ দিনের অবরোধের পর দফায় বৈরী আবহাওয়া জেলেদের মাছ শিকার হয়েছে ব্যাহত। এছাড়া দাদন, এনজিওর কিস্তির জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে অসহায় হয়ে পড়ছেন তাঁরা। তাই ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় চাল না পেয়ে পরিবারের মুখে দু-মুঠো খাবার তুলে দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।
এছাড়াও পায়রা-বিশখালী- বলেশ্বরের জেলেরা জানান, তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত চাল অপ্রতুল।
চেয়ারম্যান-ইউপি সদস্যদের কারসাজিতে প্রকৃত জেলেরা বাদ পড়ছেন প্রণোদনার তালিকা থেকে ৷অপরদিকে চেয়ারম্যানদের বিরুদ্ধে চাল কম দেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. মহসীন বলেন, 'মাছ শিকারে ২২ দিনের সফল করতে জেলা প্রশাসন, মৎস্য বিভাগ, কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। একইসাথে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রণোদনার চাল জেলেদের মাঝে বিতরণে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।'
জেলায় নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত মিলিয়ে লক্ষাধিক জেলে থাকলেও ছত্রিশ হাজার জেলেকে প্রণোদনার আওতায় আনা হয়েছে। প্রণোদনার আওতাধীন প্রত্যেক জেলে ২৫ কেজি করে চাল পাবেন।