এছাড়া ফাইভ জি চালুর ক্ষেত্রে কোনো বাধা থাকবে না এসব প্রতিষ্ঠানের। এর মাধ্যমে পর্যাপ্ত তরঙ্গের প্রাপ্যতা ও ব্যাকহল ফাইবারের পাশাপাশি পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যবহারের অনুমতি, অফশোর ক্লাউড সুবিধা, রোল আউট বাধ্যবাধকতা, নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা প্রভৃতি সুবিধা পাবে টেলিকম প্রতিষ্ঠানগুলো।
সোমবার (১১ মার্চ) বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিটিআরসি ভবনের প্রধান সম্মেলন কক্ষে লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জানান, এ লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে মোবাইল অপারেটররা আগামীতে গ্রাহককে উচ্চগতির ওয়্যারলেস ইন্টারনেট সুবিধা দিতে পারবে।
এতে অপারেটরগুলো তাদের বিনিয়োগের সুফল ও সরকারের রাজস্ব আহরণও বাড়বে বলে আশা করেন প্রতিমন্ত্রী। ভয়েস কলের পাশাপাশি ইন্টারনেট কলের ব্যবহার বাড়ছে, তাই ভয়েস ও ডাটা সেবার পাশাপাশি ডিজিটাল প্রোডাক্ট চালু করার পরামর্শ দেন তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে বিটিআরসি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, 'টেলিযোগাযোগ প্রযুক্তি বর্তমানে এতটাই বিস্তৃতি লাভ করেছে যে বর্তমানে প্রতিনিয়ত দেশে মোবাইল সংযোগ ও ইন্টারনেট গ্রাহক সংখ্যা বাড়ছে। বাংলাদেশে ফাইভ জি প্রযুক্তি বাস্তাবায়নের জন্য এরই মধ্যে তরঙ্গ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। একীভূত লাইসেন্স প্রদানের ফলে ফাইভজিসহ নতুন প্রযুক্তিগত সেবা প্রদানে জটিলতা থাকবে না।’