শুক্রবারের (৩১ অক্টোবর) সকালে ভ্রমণপ্রেমী শামীম আহমেদ এসেছেন পর্যটন মেলায়। কথায় আছে—'ভ্রমণ মানে মনকে নতুন করে দেখা।' তার মতো অনেকেই খুঁজে ফিরছেন নতুন কিছু দেখার ঠিকানা।
বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যটনখাতের প্রতিষ্ঠানসহ ১২টি দেশের ভিন্ন ভিন্ন স্টল নিয়ে বসেছে এ মেলা। যেখানে দেশের আভ্যন্তরীণ পর্যটন অঞ্চলের পাশাপাশি রয়েছে দেশের বাইরের অঞ্চলের নানা গন্তব্য। পর্যটকরা পাচ্ছেন এক ছাদের নিচেই নানারকম সুযোগ। ভ্রমণ পিপাসুরা বেছে নিচ্ছেন দেশে ও বিদেশ যাওয়ার প্যাকেজ।
দেশের ট্যুর অপারেটররা বিদেশিদের কাছে তুলে ধরছেন বাংলাদেশকে। আবার বিদেশিরা তুলে ধরছেন তাদের কৃষ্টি-কালচার। তবে বিভিন্ন দেশে ভিসা সীমিত করায় কিছুটা ভোগান্তির দাবি করেছেন পর্যটকরা।
লোভনীয় অফার দেয়া হচ্ছে কুয়াকাটা, কক্সবাজার, সিলেটসহ দেশের দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটন হোটেল গড়ে তুলতে। একাধিক কিস্তিতে কেনা যাচ্ছে শেয়ার। আর ট্রাভেল এজেন্টরাও দিচ্ছেন নানা অফার।
আয়োজকরা বলছেন, আগামী দিনগুলোতে দেশের অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত করার সম্ভাবনার দৌড়ে রয়েছে দেশের পর্যটন খাত। বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বেই এখন ভ্রমণপিয়াসীদের আনাগোনা আগের চেয়ে বেশ বেড়েছে।
তিনদিনের এ মেলায় পর্যটন সংস্থাগুলো দিচ্ছে বিভিন্ন প্যাকেজে ১০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। আগামী শনিবার (১ নভেম্বর) পর্যন্ত সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত চলবে এই মেলা।





