আজ (বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
সংবাদ সম্মেলনে, গণভোট ফেব্রুয়ারিতে নাকি নভেম্বরে হবে, তা নিয়ে রাজনীতিতে যে আলোচনা সে ব্যাপারেও প্রশ্ন করা হয়।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘এটা দুর্ভাগ্যজনক, ২৭০ দিন যাবৎ আলাপ আলোচনা করে আমরা প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্যের মধ্যে যে অনৈক্যর সুর দেখছি, এটা হতাশাব্যঞ্জক। এই তীব্র বিরোধের মধ্যে কীভাবে সমঝোতার দলিল পাস হয়, এটা খুব দুরহ একটা চ্যালেঞ্জ আমাদের সামনে এনে দিয়েছে। ওনাদের তো আসলে ঐকমত্য হয়নি কিছু ভাইটাল প্রশ্নে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর আগে আমরা জেনেছিলাম যে, কন্টেন্ট নিয়ে বিরোধ ছিল, যে সংস্কার, যে বিষয়বস্তু সেটা নিয়ে বিরোধ ছিল বলে জানতাম। এখন আবার দেখলাম, আরও দুই ধরনের বিরোধ বের হয়েছে। একটা হচ্ছে এটা কী পদ্ধতিতে পাস করা হবে। আরেকটা হচ্ছে, এজন্য গণভোট হলে সেটা কবে হবে?’
রাজনৈতিক দলগুলো দৃঢ় এবং পরস্পর বিরোধী ও উত্তেজিত ভূমিকা নিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যারা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে পক্ষ ছিল, তো আপনারা যদি এরকম ভূমিকা নেন তাহলে সরকার কী করবে? আমরা ঠিক বুঝতে পারছি না তো যে, এতদিন আলোচনার পর যদি আপনাদের ঐক্যমত না আসে, আমরা এখন কীভাবে কী করবো? সেটা নিয়ে আমাদের একটু চিন্তা করতে হচ্ছে।’





