নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমরা নিবন্ধন পাওয়া থেকে শুরু করে, জাতীয় লীগ নামে যে আরেকটা দলকে নিবন্ধন দেয়া হলো এবং শাপলা প্রতীক নিয়ে আমাদের সঙ্গে কীরকম আচরণ করা হচ্ছে এবং ইশরাক হোসেনের মামলায় নির্বাচন কমিশনের যে অবস্থান ছিল, নির্বাচন কমিশন যে আগের আইনে নিয়োগ হয়েছে। পুরো প্রসেসে নির্বাচন কমিশনের যে কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে যে, সে বিষয়টা আমরা তুলে ধরেছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের যদি প্রতীক না থাকে তাহলে তো আমাদের পক্ষে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা সম্ভব হবে না। আর অন্য কোনো প্রতীক আমরা নেবো না, এটা আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, শাপলা কেন আমরা পাবো না, তার আইনি, সাংবিধানিক ব্যাখ্যা আমাদের দিলে তখন আমরা অন্য প্রতীকের বিষয়ে বিবেচনা করবো। তার আগ পর্যন্ত সেটা যদি নির্বাচন কমিশন না দেয়, তার মানে সেটা শুধু প্রতীকের ইস্যু না, এটা নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার প্রশ্ন।’
আরও পড়ুন:
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘একটা দলের সঙ্গে নির্বাচন কমিশন ন্যায়বিচার করছে কি না— সেটাই প্রশ্ন। যে নির্বাচন কমিশন আমাদের নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়ে আমাদের সঙ্গে ন্যায়বিচার করে না, তার অধীনে নির্বাচনে গিয়ে আমরা নিরপেক্ষতা এবং ন্যায়বিচার পাবো, সেটাও তো আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না।’
আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।





