তিনি বলেন, ‘যতক্ষণ ফিলিস্তিন মুক্তি না হবে ততক্ষণ আমাদের সংগ্রাম চলবে। আমি যেতে পেরেছি, আরও অনেকে যেতে চেয়েছেন কিন্তু যেতে পারেন নি। আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন তারা। আমি মনে করি এরকম আরও হাজার ফ্লোটিলা যাওয়া দরকার। যতক্ষণ না ফিলিস্তিন মুক্ত হবে আমাদের সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে।’
আরও পড়ুন:
গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফ্রিডম ফ্লোটিলার কনশান্স জাহাজে থাকা যাত্রীদের আটকের পর ইসরাইলি বাহিনী লোহার বিছানায় রেখে মানসিক নির্যাতন করার পাশাপাশি, বাংলাদেশের পাসপোর্ট কেঁড়ে নিয়ে মাটিতে বারবার ছুঁড়ে ফেলে দেয় বলেও জানান আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।
তিনি বলেন, ‘যেকোনো যুদ্ধাবস্থায় সাংবাদিক এবং গণ-অধিকার কর্মীদের অবাধে প্রবেশাধিকার থাকা স্বত্বেও ইজরাইলি বাহিনী যেতে দেয়নি। এ যাত্রায় পৃথিবীর অন্য সব দেশের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষ ও অন্তর্বর্তী সরকার সবচেয়ে বেশি উৎসাহ দিয়েছে, যা দৃষ্টান্ত।’





