বর্তমানে ছোলা মান ভেদে বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে। চিড়া বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, মুড়ি ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, বেসনের দাম কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা কেজিতে। আর খেজুরের দাম গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণের কাছাকাছি বেড়েছে বলছেন ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা বলেন, 'চিনির দাম আগের চেয়ে ৬ থেকে ৭ টাকা কমছে। আগে খোলা চিনি ১৪৫ টাকা বিক্রি করছি আর এখন ১৩৮ টাকা বেচতেছি। সরকার পদক্ষেপ নিলে আরও কমতে পারে। বেসন ৭৫ টাকায় বিক্রি করতেছি। গতবছর খেজুর ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায় বিক্রি করছি। আর এইবছর কিনতে হইতেছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকায়। চাহিদা হিসেবে চিড়ার দাম একটু বেশি।'
তবে ভরা মৌসুমেও চালের দাম কমছে না। এই পরিস্থিতির কোন সদুত্তর নেই কারও কাছে। তবে কেজিতে ৩ টাকা কমেছে খোলা চিনির দাম, বিক্রি হচ্ছে ১৩৭ টাকায়। বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে ১৭৩ টাকা প্রতি লিটার আর খোলা সয়াবিন ১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তেল বিক্রেতারা বলেন, '৫ লিটারের রুপচাঁদা সয়াবিন তেল আমাদের আগে কিনা ছিল ৮৩৫ টাকা। এখন ৮৩০ টাকা কিনে ৮৪০ বিক্রি করি। রুপচাঁদা লিটারে ১ টাকা করে কমাইছে আর অন্যান্য কোম্পানি কমাইছে ২ থেকে ৩ টাকা।'
আসন্ন রমজানের আগে সরকারের শুল্ক কমানোর নির্দেশনা বাস্তবায়ন হলে রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা এসব পণ্যের দাম কমে আসবে বলছেন ব্যবসায়ীরা।