আগের দিনের শুনানিতে ইওল বলেন, সামরিক আইন জারি বিষয়ে আলোচনার কিছু নেই। এটি নিয়ে বিতর্ক করারও কোনো মানে হয় না।
সম্প্রতি সামরিক আইন জারির পর বিক্ষোভের মুখে তা প্রত্যাহারে বাধ্য হন ইওল।
এর দায়ে গেল মাসে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ১৪ ডিসেম্বর দেশটির সাংবিধানিক আদালত তার বিরুদ্ধে সংসদে অভিশংসনের বিষয়ে পর্যালোচনা শুরু করে।
আদালতের রায়ের ওপর নির্ভর করছে তাকে স্থায়ীভাবে অপসারণ করা হবে নাকি পুনর্বহাল করা হবে।