দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের পক্ষে-বিপক্ষে রাজপথে হাজারও মানুষ
অভিশংসিত হওয়ার সাত দিন গেলেও সাংবিধানিক আদালত থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসায় গভীর হচ্ছে রাজনৈতিক সংকট। ইউন সুক ইওলের পক্ষে-বিপক্ষে রাজপথে হাজারও মানুষ। সাংবিধানিক আদালতকে দ্রুত রায় দেয়ার দাবি অভিশংসনের পক্ষে-বিপক্ষের আন্দোলনকারীদের। রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় ক্ষমতায় রাখা-না রাখার সিদ্ধান্ত দ্রুতই হওয়া উচিত বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে অভিশংসনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে দেশটির সাংবিধানিক আদালত। চলতি সপ্তাহেই ইওলকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেন বলে জানিয়েছেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
সাংবিধানিক আদালতের রায়ের অপেক্ষায় ঝুলছে ইউন সুক ইওলের ভাগ্য
আইন প্রণেতাদের ভোটে পার্লামেন্টে অভিশংসিত হলেও সাংবিধানিক আদালতের রায়ের অপেক্ষায় ঝুলছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের ভাগ্য। ইতিমধ্যে হাল না ছাড়ার কথা জানিয়েছেন ইউন সুক ইওল। এ অবস্থায় পার্লামেন্টে অভিশংসিত হওয়ার পর যত না খুশি হয়েছেন, তারচেয়ে বেশি অস্থিরতা কাজ করছে বিরোধী নেতাদের মাঝে। তাই অতিদ্রুত তার অপসারণ প্রক্রিয়া সম্পন্নে জোরালো দাবি উঠেছে।
অভিশংসিত হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক
অবশেষে অভিশংসিত হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইওল। মার্শাল ল' জারির ব্যর্থ চেষ্টার অভিযোগে পার্লামেন্টে তার অভিশংসনের পক্ষে শনিবার ভোট দেন ২০৪ জন আইনপ্রণেতা। আপাতত তাকে বরখাস্ত করে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব দেয়া হবে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে। তবে ইওলকে স্থায়ীভাবে অপসারণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে সাংবিধানিক আদালত, যাতে লেগে যেতে পারে কয়েক সপ্তাহ থেকে ছয় মাস সময়।
টালমাটাল অবস্থায় থাইল্যান্ডের রাজনীতি
এক সপ্তাহে সাংবিধানিক আদালতের দুই রায়ে বিপর্যস্ত থাইল্যান্ডের রাজনীতি। নৈতিকতা লঙ্ঘনের দায়ে পদ হারিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রেথা থাভাসিন। অন্যদিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল মুভ ফরোয়ার্ড পার্টিকে। বিশ্লেষকরা বলছেন, ডাবল লক গণতন্ত্রে সরাসরি প্রভাব বিস্তার করছে সামরিক বাহিনী, রক্ষণশীল ও রাজতন্ত্রপন্থীরা। এতে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশটির অর্থনীতিতে সংকট বাড়ছে রকেট গতিতে।