ক্রেমলিনও দাবি করছে, ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে মতপার্থক্য ছিল। তবে শুক্রবারের (২৫ এপ্রিল) বৈঠকের পর তা অনেকটাই কমেছে।
যদিও রয়টার্স বলছে, ট্রাম্পের প্রস্তাবিত শান্তিচুক্তির অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টের বিরোধিতা করছে কিয়েভ ও ইউরোপের মিত্রশক্তি।
এদিকে রাজধানী মস্কোতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ যখন ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আলোচনা করছেন তখনও মধ্য ইউক্রেনের শিল্পাঞ্চল লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া।
বসে নেই কিয়েভও। রুশ সেনাদের ঘাঁটি ও অস্ত্রাগারে পাল্টা আঘাত হেনেছে জেলেনস্কি বাহিনী। ইউক্রেনিয় সেনাবাহিনীর জেনারেল স্টাফ রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন, ওয়াশিংটন-মস্কো বৈঠক চলাকালে দেড় শতাধিকবার কিয়েভ সেনাদের সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে জড়িয়েছে মস্কো।
এদিকে সামরিক অভিযানের মাধ্যমে ক্রিমিয়া পুনর্দখলের জন্য ইউক্রনের কাছে যথেষ্ট অস্ত্র নেই বলে মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।