৮৪ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিককে ব্যাংককের বিমানবন্দর থেকে তিনটি ভিন্ন ফ্লাইটে দেশে পাঠানো হয়। এর আগে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছিল।
থাইল্যান্ডে অনেক বেশি বেতনের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ইন্দোনেশিয়ার নাগরিকদের কম্বোডিয়া আর মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে রাখা হয়।
১৬ ঘণ্টা কাজ করানোর পাশাপাশি তাদের ওপর চালানো হয় অমানবিক নির্যাতন। টার্গেট পূরণ করতে না পারলে নেমে আসতো ভয়াবহ বিপর্যয়।
মিয়ানমারে দিনদিন বাড়ছে স্ক্যাম সেন্টার থেকে উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন দেশের নাগরিক।