এতে ২৫ নভেম্বর শনিবার ১৪ ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দেয়ার বিষয়টি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায় বন্দি বিনিময় শর্তে হওয়া চারদিনের যুদ্ধবিরতির বিষয়টি এখন হুমকির মুখোমুখি। যদিও যুদ্ধ বিরতির প্রথমদিনে ১৩ ইসরায়েলিসহ ২৪ জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। অন্যদিকে ৩৯ জন ফিলিস্তিনিকে ফেরত পাঠায় ইসরাইল।
জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি হঠাৎ থমকে যাওয়ার বিষয়ে আল-কাসেম ব্রিগেডের দাবি, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির ব্যাপারে যে চুক্তি হয়েছে সেটি ইসরাইলিরা না মানার কারণে জিম্মিদের মুক্তি প্রক্রিয়া বিলম্ব হচ্ছে।
এদিকে ইসরাইল বলছে, হামাসের সঙ্গে চুক্তির শর্ত অনুযায়ী শনিবার ২শ' ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় ঢুকতে দেয়া হয়েছে। এছাড়া উত্তরাঞ্চলেও পাঠানো হয়েছে ৫০টি ত্রাণবাহী ট্রাক। তবে এ দাবিকে মিথ্যা বলছে হামাস।
এর আগেও হামাসের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা তাহের আল-নোনো আলজাজিরাকে বলেছিলেন, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির ব্যাপারে দুই পক্ষের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে, সেটি মানছে না ইসরাইল। হামাসের কথা অনুযায়ী ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দেয়া হচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন এই নেতা।




