চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার, চীন ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীন চলমান বাণিজ্য যুদ্ধের জের ধরেই এ সিদ্ধান্তটি এসেছে। একই সঙ্গে এ সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে অপরিশোধিত তেলের মজুত ৮ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন ব্যারেল বেড়েছে, যা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি।
চলতি সপ্তাহের বুধবার, ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটে অপরিশোধিত তেলের দাম ২ দশমিক ৩ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল ৭১ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
অন্যদিকে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ২ দশমিক ০৯ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল ৭৪ ডলার ৬১ সেন্ট নেমে এসেছে। বাজারে দাম কিছুটা বাড়লেও, চলতি বছরে অপরিশোধিত তেলের দাম এটাই সর্বনিম্নে।
তবে, বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, মধ্যপ্রাচ্যে রাজনৈতিক উত্তেজনা জ্বালানি তেলের দাম বাড়াতে ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ইরান বিরোধী নতুন পদক্ষেপ এবং সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক অপরিশোধিত তেলের সরবরাহকে প্রভাবিত করতে পারে বলেও ধারণা করছেন তারা। যার ফলে ভবিষ্যতে তেলের দাম আবারো বাড়াতে পারে আশঙ্কা রয়েছে।