সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- শহরের দুই প্রাক্তন কাউন্সিল সদস্য মো. নূরুল হাসান ও মো. রফিকুল ইসলাম। আদালত নূরুল হাসানকে ৩৬ মাস এবং রফিকুল ইসলামকে ১ বছর ১ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। আগামী ১৫ আগস্টের মধ্যে তাদের আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। পেনসিলভানিয়ার ইস্টার্ন ডিস্ট্রিক্টের ইউএস অ্যাটর্নি অফিস (১৮ জুন, বুধবার) এক ঘোষণায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামিরা শহরের বাইরের ঠিকানা ব্যবহার করে ভুয়া ভোটার নিবন্ধন করেন, মেইল-ইন ব্যালটের অনুরোধ করেন এবং সেই ব্যালট নিজেরাই পূরণ করে নিজেদের পক্ষে ভোট দাখিল করেন। পুরো প্রক্রিয়াটি ছিল পরিকল্পিত ও সুসংগঠিত।
এই ভোট জালিয়াতি চক্রে জড়িত ছিলেন শহরের আরও এক কাউন্সিলর মো. মনসুর আলী। তবে তার বিরুদ্ধে এখনও রায় ঘোষণা হয়নি।
ফেডারেল আদালতের বিচারক এই কর্মকাণ্ডকে গণতন্ত্রের প্রতি ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবে মন্তব্য করেছেন।
জানা গেছে, প্রাথমিক নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন বিরোধী প্রার্থী মাহাবুবুল তাইয়ব। পরে সেই ফল পাল্টে দেওয়ার উদ্দেশে কারচুপির চেষ্টা চালানো হয় মেইল-ইন ব্যালটের মাধ্যমে।





