চার মাস ধরে আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে ফয়েল ও লেমিনেশন পেপার সংকট। তাই থমকে আছে এমআরপি পাসপোর্ট তৈরির কাজ। বিপাকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দুই লাখেরও বেশি প্রবাসী।
পাসপোর্ট নবায়ন জটিলতায় কাতারে চাকরি হারিয়েছেন বহু প্রবাসী। ১০ হাজারের বেশি বাংলাদেশি রয়েছেন চাকরি হারানোর শঙ্কায়। ভোগান্তি বাড়ছে রেসিডেন্সি নবায়নেও। দ্রুত সমস্যা সমাধান না হলে দেশে ফেরত আসা ছাড়া অন্য কোনো পথ থাকবে না বলে শঙ্কা প্রবাসীদের।
কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন সমস্যা নিরসনে ঢাকার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজনে এমআরপি'র পরিবর্তে ই-পাসপোর্টের আবেদন করার আহ্বান জানান রাষ্ট্রদূত।
তিন বছর আগে দেশে বন্ধ হলেও এখনো বিদেশের বাংলাদেশ মিশন ও দূতাবাসে চালু রয়েছে এমআরপি পাসপোর্ট কার্যক্রম। প্রবাসীদের ই-পাসপোর্ট তৈরি ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে এনআইডি না থাকা বা এনআইডির তথ্যগত ভুল। প্রবাসীরা বলছেন এমআরপি পাসপোর্টের তথ্য অনুযায়ী ই-পাসপোর্ট দেওয়া হলে মুক্তি মিলবে ভোগান্তি থেকে।