নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে তিনি বলেন, ‘এ নির্বাচন শুধু ১৮ কোটি মানুষ দেখছে তা নয়, বরং সমগ্র বিশ্ব নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে মূল্যায়ন করবে’।
ভোটগ্রহণের আগে ও পরে মোট পাঁচদিন যারা নির্বাচনের আচরণবিধি ও নির্বাচনী অনিয়ম তদারকি করবেন, সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজন করে ইসি। প্রশিক্ষণের শেষদিন মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধান অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইসি ব্যর্থ হলে, রাষ্ট্রই ব্যর্থ হওয়ার শঙ্কায় পড়বে। তাই কোনোভাবেই এ নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেওয়া যাবে না’। যখন যেখানে যে পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন, সময়ক্ষেপণ না করে তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দেন তিনি।
ভোটের মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন প্রায় তিন হাজার নির্বাহী ও বিচারিক হাকিম। কয়েক ধাপে তাদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। মাঠে সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গেও দায়িত্বে থাকবেন ম্যাজিস্ট্রেটরা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব জানান, ভোটের দিন গণপরিবহন ও দূরপাল্লার বাস চালু থাকবে। সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখে এবারের নির্বাচনে যান চলাচলের নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।