অর্থনীতি , রাজনীতি
এখন ভোট
0

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি’র প্রতিশ্রুতি আওয়ামী লীগের

আওয়ামী লীগের ইশতেহারে স্মার্ট বাংলাদেশ, সুশাসনের পরপরই স্থান পেয়েছে অর্থনীতি। আর এই অর্থনীতিতে প্রথমেই গুরুত্ব পেয়েছে সামষ্টিক অর্থনীতি। যারমধ্যে আছে উচ্চ আয়, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। নির্বাচিত হলে বাজারমূল্য ও আয়ের মধ্যে সঙ্গতি প্রতিষ্ঠা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দলটি।

আওয়ামী লীগের ইশতেহারে স্মার্ট বাংলাদেশ, সুশাসনের পরপরই স্থান পেয়েছে অর্থনীতি। আর এই অর্থনীতিতে প্রথমেই গুরুত্ব পেয়েছে সামষ্টিক অর্থনীতি। যারমধ্যে আছে উচ্চ আয়, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন। নির্বাচিত হলে বাজারমূল্য ও আয়ের মধ্যে সঙ্গতি প্রতিষ্ঠা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দলটি।

বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।

ইশতেহারে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শিক্ষিত যুবকদের কর্মসংস্থান ও ঋণের ব্যবস্থা, রপ্তানি বাণিজ্যে ভারসাম্যের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহের অনিশ্চয়তা কমানোর কথা বলা হয়েছে।

বিজয়ী হলে বিনিয়োগ ও উন্নয়নে দলটি বেসরকারি খাতে গুরুত্ব ধরে রাখবে এবং প্রয়োজন হলে সরকারি বেসরকারি যৌথ বিনিয়োগের সুযোগও ব্যবহার করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

আসছে নির্বাচনে জয়ী হলে দারিদ্রের হার ১১ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে দলটি। এছাড়া ২০৪১ সালের মধ্যে এই হার ৩ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে তারা। বলা হয়েছে চরম দারিদ্রের অবসার করার কথাও।

এছাড়া বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২০৩০ সালের মধ্যে ৪০ হাজার এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার কথা জানান শেখ হাসিনা। পরিবেশবান্ধব জ্বালানি থেকে উৎপাদন করা হবে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

এছাড়াও ইশতেহারে ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে সুযোগ সুবিধা অব্যাহত থাকার কথাও জানিয়েছে আওয়ামী লীগ।

এসএসএস