আজ (শনিবার, ২৬ এপ্রিল) বিদ্যুৎ ভবনে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ আয়োজিত সেমিনারে এ তথ্য জানান তিনি।
তিনি বলেন, 'চলমান চুক্তিতে জ্বালানির দাম কমাবে না কাতার, তবে নতুন করে চুক্তি হলে দাম কমানোর আশ্বাস দিয়েছে দেশটি।'
সময় জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন বলেন, 'যতটুকু ক্যাপাসিটি আছে তার থেকে তিনগুণ উৎপাদন বাড়াতে হবে।'
আর সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার ডক্টর গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, '২০০৪ সালের জ্বালানি নীতির কার্যকারিতা এখন আর নেই। বর্তমান অর্থনৈতিক দুরাবস্থার অন্যতম কারণ জ্বালানি খাতের অবব্যস্থাপনা।'
জ্বালানি খাতকে দ্রুত সংস্কার করে নতুন করে জ্বালানি নীতি প্রণয়নের পাশাপাশি এলএনজি আমদানিতে উৎসাহিত না করে গ্যাস উত্তোলনে গুরুত্ব বাড়ানোর পরামর্শও দেন তিনি।
একই সাথে ৩-৫ বছর মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে নির্বাচনের আগে একটি দৃশ্যমান সংস্কার করে যাওয়ারও পরামর্শ আলোচকদের।