এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বন্দরের পক্ষে বন্দরের সদস্য (হার্বার এন্ড মেরিন) আহমেদ আমিন আবদুল্লাহ, সচিব মো. ওমর ফারুক এবং চসিকের পক্ষে প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সরোয়ার কামাল, প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির চৌধুরী।
এসময় মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, 'বর্তমানে নগরবাসীর মৌলিক অধিকার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যে বছরে ৭০ কোটি টাকার বেশি ভর্তুকি দিচ্ছি আমরা। দায়িত্ব গ্রহণের পরই চসিকের এ ধরনের সেবাগুলো সচল রাখতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধিতে জোর দেই। বন্দর থেকে পৌরকর আদায়ের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে তদবির করি। মন্ত্রণালয় এবং বন্দর কর্তৃপক্ষের সহায়তা এই ১০০ কোটি টাকা পাওয়ার ফলে নগরীর যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি নাগরিক সেবা বাড়াতে পারবে চসিক।'
এ সময় মেয়র ও বন্দর চেয়ারম্যান বন্দরের যোগাযোগ ব্যবস্থার মানোন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করেন। বন্দর চেয়ারম্যানের অনুরোধে মেয়র বন্দরকেন্দ্রিক ক্ষতিগ্রস্ত সড়কগুলো সংস্কারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য চসিকের প্রধান প্রকৌশলী আনিসুর রহমানকে নির্দেশনা দেন। মেয়র জানান, বন্দরকে সচল রাখতে চসিক সব ধরনের সহায়তা দিয়ে যাবে।