এদিন সকাল ১০টায় বাংলাদেশ ব্যাংকে আসে আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল। একের পর এক বৈঠক করে ব্যাংক খাতের বিভিন্ন দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট ডেপুটি গভর্নরদের সাথে।
পরে দুপুর ২টায় গভর্নর, ডেপুটি গভর্নর ও নির্বাহী পরিচালকদের সাথে দিনের শেষ বৈঠক করে আইএমএফ।
প্রথম দিনের বৈঠকে সংস্থাটি ব্যাংক খাতের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। এছাড়া খেলাপি ঋণের নতুন নির্দেশনা ও সুদ হার বাড়ানোয় মূল্যস্ফীতিতে এর কতটা প্রভাব পড়েছে সে বিষয়ে জানতে চায়। সেই সাথে এ খাতের সংস্কারে সম্প্রতি যেসব নীতিগত উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলোর অগ্রগতি জানতে চেয়েছে আইএমএফ এবং সবগুলো বিষয় পর্যবেক্ষণ করবে বলে জানায় তারা।
এ কিস্তি ছাড়ের জন্য ১২টি শর্ত দিয়েছিল সংস্থাটি। তাই আইএমএফের এবারের মিশনটি বেশ বড় হচ্ছে। কমপক্ষে ১০ সদস্যের এই মিশনটি এবার ১৫ দিন ঢাকায় অবস্থান করবে। এবারের মিশনে নেতৃত্ব দেবেন আইএমএফের গবেষণা বিভাগের ডেভেলপমেন্ট ম্যাক্রোইকোনমিকসের প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও।