পরিপত্র অনুযায়ী, ব্যক্তিপর্যায়ে বাংলাদেশি নাগরিকদেরকে একই পদ্ধতিতে বিদেশে কোম্পানি প্রতিষ্ঠার অনুমতি দেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে, আবেদনকারীদের উদ্ভাবনী ধারণা থাকতে হবে, যা বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণসহ পরবর্তীতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও আয় নিয়ে আসার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
ছোট আকারের বিনিয়োগের পাশাপাশি, বাংলাদেশ ব্যাংক নিবাসী কোম্পানিগুলোকে তাদের নিজস্ব শেয়ার/সিকিউরিটিজের সঙ্গে বিদেশি কোম্পানির শেয়ার সোয়াপের মাধ্যমে বিদেশে বিনিয়োগ সুযোগ দিয়েছে।
এ পদ্ধতিতে বিদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নগদ অর্থের প্রয়োজন হবে না এবং বিদেশে বিনিয়োগ প্রস্তাবনা বিবেচনার ক্ষেত্রে শেয়ার/সিকিউরিটিজের সোয়াপ অনুপাত বিশ্বব্যাপী উত্তম চর্চার সাথে সংগতিপূর্ণ হতে হবে।