আজ (বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের এই বিশেষজ্ঞ কর্মকর্তা জানান, ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে চতুর্থ কিস্তির সাড়ে ৬৪ কোটি ডলার পেতে পারে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ যে অতিরিক্ত অর্থ সহায়তা চেয়েছে তার জন্য ওই মাসে আরেকটি পর্যবেক্ষক দল আসবে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলেও বাংলাদেশের আর্থিক খাতের সংস্কারেই গুরুত্ব দিচ্ছে আইএমএফ।’
আর্থিক খাতের সংস্কার উদ্যোগ নিয়ে তিনি বলেন, ‘সঠিকভাবে খেলাপিঋণ চিহ্নিত করতে হবে। আর্থিক খাতে পুনর্গঠনের জন্য করতে হবে রোডম্যাপ।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতা ও সুশাসনের প্রতিও জোর দেন তিনি।