ভারপ্রাপ্ত কমিশনার মো. জাহিদুল হাসান জানান, ইমাম মহিবুল্লাহ অপহরণের পেছনে ইসকন জড়িত থাকার অভিযোগ করা হয়েছিল। তবে পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে— তিনি নিজে শ্যামলী পরিবহনের বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড় গিয়েছেন। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চাঞ্চল্যকর এ মামলার তদন্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় ইমাম মুহিবুল্লাহর বাসের সহযাত্রী এবং বাসের সুপারভাইজারও পুলিশের হেফাজতে আছেন।
আরও পড়ুন:
তিনি জানান, এরই মধ্যে ইমাম মহিবুল্লাহ পুলিশের কাছে প্রকৃত ঘটনা স্বীকার করেছেন। আজ (মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর) তাকে আদালতে তোলা হবে।
এর আগে, গত বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে টঙ্গীর বাসা থেকে হাঁটতে বের হয়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি। পরদিন বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নের সিতাগ্রাম হেলিপ্যাড এলাকায় পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশ থেকে শিকল বাঁধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়েছিল।





