আদালত সূত্রে জানা গেছে, গোলাম মহীউদ্দীন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ মোট চারটি মামলায় এতদিন উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন। এসব মামলায় উচ্চ আদালতের জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় তিনি নিয়ম অনুযায়ী নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
তবে, আজ তিনি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা শুনানি শেষে তা নামঞ্জুর করেন এবং তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আসামী পক্ষের আইনজীবী নজরুল ইসলাম বাদশা আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম মহীউদ্দীনের পক্ষে আদালতে তার বয়স, শারীরিক অবস্থা এবং রাজনৈতিক পরিচিতি বিবেচনায় জামিন আবেদন করেন।
কিন্তু রাষ্ট্রপক্ষ মামলার প্রক্রিয়া ও অভিযোগের গুরুত্ব তুলে ধরে জামিনের বিরোধিতা করে। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।