স্থানীয়রা জানান, অবৈধভাবে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে গরু প্রবেশ করাচ্ছে এলাকার সংঘবদ্ধ একটি চক্র। এরা বিভিন্ন সময় নামমাত্র মজুরি দিয়ে শ্রমিক হিসেবে এলাকার বা এলাকার বাইরের লোকজনকে মিয়ানমারে পাঠায় গরু আনতে।
এবারও চক্রটির হয়ে গরু আনতে সীমান্তের ৪৮ নম্বর পিলারের মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গেলে সেখানে মিয়ানমার সরকারের আগে থেকে পুঁতে রাখা স্থল মাইন বিস্ফোরণের কবলে পড়ে তরিকুল। এ ঘটনায় তার বাম পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মাজাহারুল ইসলাম চৌধুরী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।
গত ২৪ জানুয়ারি এই উপজেলার দোছড়ি ও নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউপির ফুলতলির ৪৭, ৪৮ ও ৪৯ নম্বর সীমান্ত পিলারের মিয়ানমারের অভ্যন্তরে পৃথক স্থানে মাইন বিস্ফোরণে ৩ জন আহত হয়েছিলেন।