এ সময়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) তারেক হাসানের উপস্থিতিতে হোটেল থেকে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দুই নারীকে আটক করা হয়। একইসাথে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় হোটেলটিকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গণমাধ্যমকর্মী ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে মসজিদের পাশে কুসুমবাগ হোটেলে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ কর্মকাণ্ড চলছিল। পুলিশ অভিযান পরিচালনা করলে কিছুদিন বন্ধ থাকার কুসুমবাগ হোটেলের মালিক সুকৌশলে আবার এই অবৈধ ব্যবসা শুরু করেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল আলম এখন টেলিভিশনকে বলেন, 'ভবিষ্যতে আমতলীর কোনো হোটেলে যাতে কেউ এ ধরণের অবৈধ কর্মকাণ্ড করতে না পারে, সেজন্য উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।'