এদিকে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার অনেক ট্রলার এখনো রওনা হয়নি। ফলে এ মৌসুমে কাঙ্ক্ষিত মাছ আহরণে তৈরি হয়েছে শঙ্কা।
বরগুনা মাছ বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে বাজারে যে পরিমাণ ইলিশ আসার কথা ছিল সেটি এখনো আসছে না। ফলে চাহিদার থেকে জোগান কম হওয়ায় রুপালি ইলিশের দাম অনেকটাই নাগালের বাইরে।
আরও পড়ুন:
ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, সমুদ্র থেকে ইলিশ শিকার করে এখনো তীরে ফেরেনি জেলেরা, তাই সামুদ্রিক মাছ না আসা পর্যন্ত ইলিশের দাম কমবে না। বর্তমানে ৩৫০ থেকে ৪০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রামের ইলিশের দাম ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা। এক কেজির ওপরে ইলিশের দাম ২২০০ থেকে ২৫০০ টাকা।
বরগুনার মাছ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবচেয়ে কম দামে বিক্রি হচ্ছে নদীর পোয়া মাছ। কেজি প্রতি ১২০ থেকে ১৮০ টাকার মধ্যে মিলছে বিষখালি ও পায়রা নদীর সুস্বাদু এই পোয়া মাছ।
অন্যদিকে, বাজারে নদীর মাছ আসলেও অপরিবর্তিত রয়েছে সব ধরনের চাষের মাছের দাম। রুই কাতলা ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
পাঙাশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। তেলাপিয়া বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকা। এছাড়া নদীর চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি।





