প্রায় আড়াই ঘণ্টাব্যাপী অভিযানে হাসপাতালের বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই করা হয়। এসময় বহির্বিভাগের চিকিৎসক ডা. সামরিন সুলতানার দায়িত্বে অবহেলা, নিয়মিত কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা এবং স্বাক্ষর জালিয়াতির মাধ্যমে ছুটিতে থাকার অভিযোগের নথিপত্র যাচাই-বাচাই করে প্রাথমিক সত্যতা পায় দুদক।
জেলা সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় জানান, গেল দুদিন আগে রোগী দেখার সময় ডা. সামরিন সুলতানার মোবাইলে গেম খেলার একটি ভিডিও গণমাধ্যমে প্রচার হলে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়।
এছাড়া হাসপাতালের অন্যান্য চিকিৎসকদের নথিপত্র যাচাইয়েও বিভিন্ন অসঙ্গতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। সব ডকুমেন্টস পর্যালোচনা শেষে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।





