এর আগে, গতকাল ৭ম দিনের শুনানিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যদি ফেরে, সেটি যেন চতুর্দশ সংসদ নির্বাচনে যেন কার্যক্রম হয়, তা নিয়ে আবেদন করেছেন বলে জানান বিএনপির সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন।
রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, ‘সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দের কারণে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করে রায় দেন।’ জামায়াতে ইসলামী ও সুজনের পক্ষে শুনানিতেও আইনজীবীরা তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফেরাতে আইনি যুক্তি তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন:
উল্লেখ্য, গত ২৭ আগস্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা আবেদন মঞ্জুর করেন সর্বোচ্চ আদালত। দেয়া হয় আপিলের অনুমতি। এরপর ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ ৫ জন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল গোলাম পরওয়ার আপিল করেন।
এর আগে, ২০১১ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে রায় দেন সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের আপিল বিভাগ।





